Arrest 1 : হারহিম করা ঘটনা, দাদাকে আগে খেতে দেওয়ায় ছটো ছেলের হাতে মৃত্যু হল মায়ের !
Arrest 1
অনুশিবা সেন : আগে কেন দাদাকে খেতে দিল মা সেই অপরাধে প্রথমে দাদাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথারি কোপ এবং পরে বড় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে ছোট ছেলের হাতে মৃত্যু হল মায়ের।

Why did the mother give food to the grandfather earlier, because of that crime, first he killed the grandfather with a sharp weapon and then the mother died at the hands of the younger son while saving the elder son
The incident took place in the area adjacent to Abdul Mor of Domhani 2 village panchayat of Mainaguri block. The accused boy was arrested by the police of Mainaguri police station. Sensation has spread around the incident
According to police sources, 65-year-old Suniti Roy, a local resident of Domhani No. 2 village panchayat of Mainaguri block, lived with her two sons Bapi Roy and Dilip Roy
Locals rescued Suniti Roy and elder son Dilip Roy in a bloody state and took them to Mainaguri Hospital. Doctors on duty there declared Suniti Roy dead
On the other hand, when Dilip Roy’s condition deteriorated, he was shifted from Mainaguri Hospital to Jalpaiguri Super Specialty Hospital
ঘটনাটি ঘটেছে, ময়নাগুড়ি ব্লকের দোমহনি ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের আব্দুল মোড় সংলগ্ন এলিকায়। অভিযুক্ত ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে ময়নাগুড়ি থানার পুলিশ। ঘটানাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলকায়।

ছোট ছেলে মা কে হত্যা করার ঘটনাটি ঠিক কী হয়েছিল ?
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ময়নাগুড়ির ব্লকের দোমহনি ২ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের স্থানীয় বাসিন্দা ৬৫ বছর বয়েসি সুনীতি রায় তার দুই ছেলে বাপি রায় এবং দিলীপ রায়কে নিয়ে এক সাথেই থাকতেন।
স্থানীয় সূত্রে জানাগিয়েছে, সুনীতি রায়ের মৃত স্বামী জয়ন্ত কুমার রায় প্রাক্তন শিক্ষকের পেনশনের অর্থেই চলত পরিবার। এদিন বাড়ির বড় ছেলে দিলীপ রায়কে চা ও মুড়ি খেতে দেয় মা সুনীতি রায়। তাকে না দিয়ে দাদাকে কেন আগে খেতে দিল সেই রাগে দাদা দিলীপ রায়কে দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে বাপি।
ছেলের হাতে মায়ের মৃত্যু
অভিযোগ বড় ছেলেকে বাঁচাতে যায় মা। এরপরে ছোট ছেলে বাপি তাঁর মাকেও ধারালো দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপাতে শুরু করে। চিৎকার শুনে ছুটে আসে স্থানীয়রা।
রক্তাক্ত অবস্থায় সুনীতি রায় এবং বড় ছেলে দীলিপ রায়কে উদ্ধার করে ময়নাগুড়ি হাসপাতালে নিয়ে যায় স্থানীয়রা। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা সুনীতি রায়কে মৃত বলে ঘোষণা করে।
অপরদিকে দীলিপ রায়ের অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ময়নাগুড়ি হাসপাতাল থেকে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই তাঁর চিকিৎসা চলছে বলে জানা গিয়েছে। এই ঘটনায় হতবাক স্থানীয়রা।

